NOT KNOWN FACTS ABOUT আলু চাষের পদ্ধতি, NB ARTICLE, আলুর উৎপত্তি ও ইতিহাস এবং চাষের পদ্ধতি,স্বর্ণের ইতিহাস,ব্লগ,

Not known Facts About আলু চাষের পদ্ধতি, NB Article, আলুর উৎপত্তি ও ইতিহাস এবং চাষের পদ্ধতি,স্বর্ণের ইতিহাস,ব্লগ,

Not known Facts About আলু চাষের পদ্ধতি, NB Article, আলুর উৎপত্তি ও ইতিহাস এবং চাষের পদ্ধতি,স্বর্ণের ইতিহাস,ব্লগ,

Blog Article

• প্রথম পচন যদিও ভিজা থাকে পরে তা শুকিয়ে শক্ত হয়ে যায়৷

আলুর চাষাবাদ পদ্ধতি শিরোনামের সংবাদটির তথ্য তথ্যসূত্র: শস্য বহুমুখীকরণ কর্মসূচী (সিডিপি), কৃষি বিপণন অধিদপ্তর, খামারবাড়ী।

মাচানে আলু গাদা করে অথবা বস্তায় ভর্তি করে রাখা যায়৷ আলু গাদা করে রাখলে গাদার উচ্চতা কখনো যেন তিন মিটারের বেশি না হয়৷ আলু বস্তায় রাখলে বস্তা মাচানে খাড়া করে রাখতে হবে এবং বস্তা এমনভাবে পাতলা করে রাখতে হবে যাতে বস্তার ভিতরে অনায়াসে বায়ু more info চলাচল করতে পারে৷ আলু হিমাগারে প্রবেশ ও বাহির করবার সময় একটি নিয়ম পালন করা বাঞ্চনীয়৷ হিমাগারে প্রবেশের পূর্বে আলুকে ১৬-১৮ ডিগ্রি সেন্টিগ্রেড তাপমাত্রায় ৪৮-৭২ ঘন্টার জন্য প্রিকুলিং এবং বাইরে আনার পূর্বে প্রিহিটিং করতে হবে৷

• রোগের গভীর দাদে গোলাকার গর্ত বা ডাবা দাগ পড়ে৷

ভূমিকা: স্ট্রেপ্টোমাইসিস স্কেবিজ নামক ছত্রাকের আক্রমণে এ রোগ হয়ে থাকে।

দ্বিতীয় পদ্ধতিতে সারির মাটি না খুড়ে অর্থাৎ নালা না করে সারির দাগ বরাবর বীজ নির্দিষ্ট ব্যবধানে বপন করার পর দুই সারির মধ্যবর্তী জায়গা হতে মাটি টেনে উঁচু করে বীজ ঢেকে দেওয়া হয়৷

কৃষকরা যে কোনো সময় আলু বিক্রি করতে পারেন। ফ্রিজে গিয়ে আলু বের করতে কোনো সমস্যা নেই।

ছবির ক্যাপশান, আওধের নবাব ওয়াজেদ আলী শাহ।

৪৷ ভালোভাবে বাছাই করে আলু সংরক্ষণ করতে হবে৷

রোগিং : চারা গজানোর পর থেকে রোগিং শুরু করতে হবে। রোগাক্রানত্ম গাছ শিকড়সহ উঠিয়ে পুড়িয়ে ফেলতে হবে।

৩. রোগ দেখা দেওয়ার সাথে সাথে রিডোমিল (০.২%), ডাইথেন এম-৪৫ (০.

প্রতিকার : ১৷ বাড়িতে সংরক্ষিত আলু শুকনা বালি, ছাই, তুষ অথবা কাঠের গুড়ার একটি পাতলা স্তর (আলুর উপরে ০.৫ সেন্টিমিটার) দিয়ে ঢেকে দিতে হবে৷

বীজ আলু উৎপাদনের ক্ষেত্রে আস্ত আলু বপন করা ভালো, কারণ আস্ত বীজ রোপনের পর এগুলোর রোগাক্রান্ত হওয়ার আশঙ্কা কম। আলু কেটে লাগলে প্রতি কর্তিত অংশে অন্তত ২ টি চোখ অবশ্যই রাখতে হবে। আলু কাটার সময় বারবার সাবান পানি দ্বারা ছুরি বা বটি পরিষ্কার করা উচিত যাতে রোগ জীবাণু এক বীজ থেকে অন্য বীজে না ছড়ায়। বীজ আলু আড়াআড়িভাবে না কেটে লম্বালম্বিভাবে কাটতে হবে।

খাদ্য ইতিহাসবিদ চিত্রিতা ব্যানার্জির নিবন্ধ থেকে জানা যায়, আলুকে বাংলায় আরও বেশি প্রসিদ্ধ করেছিলেন আওধের নবাব ওয়াজেদ আলী শাহ।

Report this page